acigenetics
Health Care
FTDC
diamond egg
renata-ltd.com
everestagrogenics
fishtech
Ad3
cknfeeds
avonah
শনিবার , ২২ নভেম্বর ২০২৫ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অন্যান্য
  3. ইউটিউব
  4. উদ্যোক্তা
  5. উপন্যাশ
  6. এ্যাসিভমেন্ট
  7. ঔষধ
  8. কবিতা
  9. কীটনাশক
  10. কৃষি ব্যক্তিত্ব
  11. কৃষি সংবাদ
  12. কৃষি সেক্টরের নিদের্শনা
  13. কৌতুক
  14. খাবার
  15. খামার পদ্ধতি

১৭ বছর পেরিয়েছি টেলিভিশনে কাজ করে

প্রতিবেদক
Md. Bayezid Moral
সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৮ ৬:৫৫ পূর্বাহ্ণ

বারো বছর পেরিয়েছি টেলিভিশনে কাজ করে। সেই একুশে টেলিভিশনের দেশজুড়ে, চ্যানেল আইএর হৃদয়ে মাটি ও মানুষ, বাংলাভিশনের শ্যামল বাংলা ও নদী ও জীবন অনুষ্ঠান, বৈশাখী টেলিভিশনে কৃষি ও জীবন আর এখন জিটিভিতে সবুজ বাংলা নামে আরো একটি কৃষি অনুষ্ঠান পরিচালনা করছি।

১. বাজার ব্যবস্থা:
কৃষকদের জন্য দরকার সরকার কর্তৃক প্রতিটি জেলা শহরে বা উপজেলা শহরে একটি নির্ধারিত মূল্যের পাইকার বাজার। যেখানে থাকবে সরকার কিংবা সরকার নিয়ন্ত্রিত এক বা একাধিক এজেন্সি যাদের কাছে কৃষকরা সরাসরি তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারেন এবং ভোক্তারা একটি নির্ধারিত মুল্যে তা কিনতে পারেন। এতে করে ভোক্তারা ও কৃষকরা পণ্যের ন্যায্য দাম পাবেন। এখন যে ভাবে বাজার চলছে তাতে কৃষকরা শুধু জানতে পারছেন তার পণ্যের দাম কত? ভোক্তা কত উচ্চমূল্যে ক্রয় করছেন তার উৎপাদিত পণ্য সেটা সে জানতে পারছেন না। কৃষক বিক্রি করেন ৩-৪ টাকায় ভোক্তা ক্রয় করেন ২৪-৩০ টাকায়। সরকার একটু চেষ্টা করলে এই ধরনের বাজার সৃষ্টি করে কৃষকদের পণ্যের উপযুক্ত দাম নির্ধারণ করতে পারেন। যা বাজার ব্যবস্থাকে স্থিতিশীল করতে সহায়ক হবে। একই সাথে টিসিবি-কে জোরদার করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

২. কাঁচা-বাজারের মূল্য তালিকা:
বর্তমান তত্ববধায়ক সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর কাঁচা-বাজারে ভোক্তাদের সুবিধার্থে কৃষিজাত পন্যের একটি মূল্যতালিকা প্রর্দশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। কিন্তু সরকারের মনিটরিং ব্যবস্থার অভাবে এবং বিক্রেতাদের সিন্ডিকেট বা জোটবদ্ধ প্রচেষ্টার ফলে সরকারী সে উদ্যোগ সফল হয়নি।
সরোজমিনে আমরা দেখেছি ঢাকার কারওয়ান বাজারের খুচরা কাচা-বাজারের মূল্য তালিকায় কাচা মরিচের মূল্য কেজি প্রতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা নির্ধারিত থাকলেও বিক্রি হচ্ছিল ১২০ থেকে ১৫০ টাকায়। অথচ পাইকারী বাজারে মরিচের কেজি প্রতি দাম ছিল ৬০-৭০ টাকা। এখানে মরিচের পরিবহন বাবদ কোন খরচ হয়নি। উক্ত বিষয়টিতে সরকারের সর্তক নজরদারী থাকা দরকার।

৩. সার বিতরণ:
আমাদের কৃষকদের বড় অংশ টাকার অভাবে ঠিক সময়ে জমিতে সার -কীটনাশক দিতে পারে না। আবার যখন টাকার ব্যবস্থা হয় তখন সার- কীট নাশক সহজে পায় না। সব ধরনের কৃষকদের কথা বিচেনায় এনে সার ও কীটনাশক পাপ্তির নিশ্চয়তা সব সময়ের জন্য নিশ্চিত করতে হবে। এ বছর যেভাবে ইউরিয়া সার বিক্রয় বা বিতরণ হচ্ছে সেটা কৃষকদের জন্য সহজলভ্য হচ্ছে না। আমরা মনে করি সব ধরনের সার বিতরনে সরকারের একটি নীতিমালা প্রণয়ন প্রয়োজন। বিশেষ প্রয়োজনে খোলাবাজারে অথবা প্রতিটি গ্রাম্যহাট-বাজারে কিংবা প্রতিটি গ্রামে এক বা একাধিক ডিলার নিয়োগ করা যেতে পারে পাশাপাশী বিডিয়ার নিয়ন্ত্রিত ন্যয্যমূল্যের বাজারেও সার বিক্রয়ের ব্যবস্থা থাকতে পারে। কৃষকদের সার খরচ কমানোর জন্য গুটি ইউরয়ার ব্যবহার, আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ইরি) উদ্ভাবিত এলসিসি এর ব্যবহার দেশের সব এলাকায় স¤প্রসারিত করতে হবে। আমাদের দেশের কৃষকরা জানেনা কখন তার জমিতে সার দিতে হবে, কি পরিমান দিতে হবে। এ ব্যাপারে কৃষকদের মাঠ পর্যায়ের প্রশিক্ষনের মাধ্যমে সচেতনতার উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে।।

৪. জৈব সার:
পর্যবেক্ষন করে দেখা গেছে জমিতে অপরিকল্পিত সার ও কীটনাশক ও বালাইনাশক প্রয়োগের ফলে মাটির জৈব উপাদান ও মাটির উর্বরা শক্তি কমে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে কৃষকদের জৈব সার প্রয়োগে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে এবং কৃষকদেরকে গবাদী পশু পালনে নানামুখি উৎসাহ মূলক কর্মসূচী গ্রহণ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে বেসরকারী উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার সুযোগ সৃষ্টি করা যেতে পারে।

৫. উদ্ভাবিত প্রযুক্তি দ্রুত কৃষকদের মাঝে পৌছানো:
কৃষকদের ধান চাষে সেচ সাশ্রয়ী করার জন্য সহজলভ্য পদ্ধতি ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। যেমন ধান গাছ মাটির আট ইঞ্চি নিচ পর্যন্ত পানি থেকে খাদ্য সংগ্রহ করতে পারে। আমাদের কৃষকরা জমিতে পানির প্রয়োজন না হলেও পানি দেয়। অতিরিক্ত পানিতে জমির ধান ভাল হয় না ।

৬. বীজ:
কৃষকের বীজ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বিএডিসি কৃষকদের মাত্র ৫ ভাগ বীজ সরবরাহ করছে। বিএডিসির আধুনিকায়নের মাধ্যমে চাহিদার ৩৫-৪০ ভাগ বীজ সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া দরকার। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলি এক্ষেত্রে একটি ভূমিকা রাখতে পারে। পাশাপাশী আমদের কৃষকরা তাদের বীজ হাত বাছাই করে নিজেরা সংরক্ষণ করে। এ ক্ষেত্রে বীজ কোম্পানীগুলির সব সময় হাতবাছাই করে বীজ সংরক্ষন করা সম্ভব হয়না , এগুলি মনিটরিং করা প্রয়োজন। দেশের সর্বত্র ড্রাম সিডার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ ড্রাম সিডার পদ্ধতিতে

কুমিল্লার নান্নু মিয়ার মৎস্য খামারে ড. বায়েজিদ মোড়ল ও তারেক সরকার

ধানবীজ বপন করলে ২৫ ভাগ বীজ কম লাগে।

৭. মাছ বৃদ্ধি করণ:
মৎসখাতকে কৃষির উপখাত না বলে কৃষির মত মৎসখাতকেও সমৃদ্ধ করার উদ্যোগ নিতে হবে । কেননা মৎস খাতের বর্তমান অর্থনৈতিক মূল্য ২০ হাজার কোটি টাকার উপরে। প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে প্রায় দেড় কোটি মানুষ জড়িত। বর্তমানে মাছ চাষে অন্তঃপ্রজনন সমস্যার জন্য মাছ ব্যবসা মুখ থুবড়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশী মাছের চাষ বৃদ্ধি পেলেও দেশী মাছের বংশ বৃদ্ধি ও চাষাবাদের জন্য প্রচুর গবেষনা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ দরকার। বাংলাদেশের বড় বড় রাস্তার পাশে যে জলা ভুমি আছে এই জলাভুমিতে মাছ চাষের প্রচুর সম্ভাবনা আছে । সেখানে সরকারের তত্বাবধানে এলাকার দরিদ্র ও বেকার যুবকদের একত্রে করে সমবায় ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ যেতে পারে।

৮. চরাঞ্চল:
পদ্মা মেঘনা ও যমুনার বিস্তির্ন চরের জমি ভুমিহীনদের মধ্যে কৃষি কাজের জন্য বণ্টন করা যেতে পারে। এই সব চরে প্রচুর পরিমানে বাদাম,ভুট্রা,জব, আখ ও গমের আবাদ হতে পারে। ভুট্রা চাষের উপর নির্ভর করছে আামাদের পোল্ট্রি শিল্প। পোল্ট্রি শিল্পে প্রচুর পরিমানে ভুট্রার চাহিদা রয়েছে তাই চরাঞ্চলে ভুট্রার চাষ বৃদ্ধি করতে হবে। এবারের বন্যায় পদ্মা ও যমুনার কয়েকটি চরে দেখেছি দেড় থেকে দুই ফুট পরিমান বালু ও পলি পড়েছে। চরাঞ্চলের মানুষের মাঝে ৪ কোয়া বিশিষ্ট উন্নত জাতের বাদামের বীজ সরবরাহ ও চাষে উদ্ধুদ্ধ করা যেতে পারে। চরাঞ্চলে গবাদী পশু পালনের বিশাল সম্ভবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে সরকারের তত্বাবধানে বেসরকারী উদ্্েযাক্তাদের উৎসাহী করতে হবে। যাতে চরাঞ্চল কেন্দ্রীক ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প গড়ে উঠতে পারে। চরের উপর সরকারের বিশেষ নজর থাকতে হবে।

৯. পোল্ট্রিখাত:
এবার বাজেটে ঘোষিত বাডর্ ফ্লু দমনে ২০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব প্রসংশনীয়। বার্ড ফ্লু ও পোল্ট্রি রোগ সনাক্ত করতে সরকারের নিবিড় ও দুরদর্শী পর্যবেক্ষন দরকার। যাতে সম্ভাবনাময় এই খাতটিতে কোন ভাবেই যেন আতঙ্ক সৃষ্টি না হয়। বর্তমানে এই শিল্পে ৫০ লাখের বেশী মানুষ জড়িত। একজন খামার মালিক বলেছেন- অল্প দিনে পোল্ট্রিখাত যতটা উন্নতি করেছে তাতে ধারণা করা যায় সরকারের যথাপোযুক্ত সহযোগিতা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে অচিরেই বিদেশে রপ্তানী করে এখাতে বিপুল পরিমান বৈদেশীক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব । একটা বাচ্চা উৎপাদন খরচ সর্বসাকুল্যে ১৩ টাকার নিচে। অথচ একদিন বয়সি বাচ্চার দাম ১৬ টাকা থেকে ৪২ টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত হয়। এখানে দাম নিয়ন্ত্রনে সরকারের পদক্ষেপ জরুরী। পোল্ট্রি ব্রিডার আমদানীর ক্ষেত্রে ইউরোপ মহাদেশের চেয়ে পাশ্ববর্তী বার্ডফ্লু মুক্ত দেশ থেকে আমদানী অধিকতর নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও আবহাওয়া উপযোগী এবং খামারীদের জন্য লাভজনক। এ বিষয়টি সরকারের গুরত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। কারণ এই শিল্পের অর্থমূল্য ৭হাজার কোটি টাকার উপরে।

পেপে ক্ষেতের উপর প্রতিবেদন

১০. পার্বত্যঞ্চলের কৃষি:
দেশের মোট আয়তনে দশভাগের একভাগ হচ্ছে পার্বত্যঞ্চল। পাহাড়ে উৎপাদনশীল ফল সহ নানাজাতের কৃষি পন্যের বৈচিত্র সৃষ্টি করা সম্ভব। আমাদের পার্বত্যঞ্চল গুলোতে মৌসুমী ফল কেন্দ্রীক শিল্প কারখানা গড়ে তোলা ও ফল সংরক্ষনাগার বা কোল্ডষ্টোরেজ সরকারী ভাবে করা যেতে পারে এবং এক্ষেত্রে ঋণ সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর এগিয়ে আসার পদক্ষেপ নিতে হবে।

১১. লবন খাত:
আমাদের বিশাল সমুদ্রসীমা । সমুদ্র উপকুলবর্তী এলাকায় প্রচুর পরিমানে লবন চাষ হয়। বিশেষ করে কক্সবাজারের মহেষখালী এলাকায়। এই সব এলাকায় কোন লবন প্রসেসিং করাখানা গড়ে না উঠার ফলে মহেষখালী থেকে লবন এনে চাঁদপুরের লবন
প্রসেসিং কারখানায় লবন প্রস্তুত করতে হয়। কেবল মাত্র যথাযথ পদক্ষেপের অভাবে কখনো কখনো মহেষখালীতে অপরিশৌধ লবন মাত্র ৫০ টাকা মন বিক্রি হয়। অনেক সময় কৃষকরা লবন বিক্রিও করতে পারে না। লবন চাষীদের উন্নয়নে সরকার কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারে।

১২. বাড়ীর ছাদে বাগান:
প্রতিটি মেগাসিটিতে মোট ভূমির ২৫ভাগ গাছপালা থাকা প্রয়োজন হলেও রাজধানী ঢাকায় মোট গাছপালার পরিমান মাত্র ৬/৭ ভাগ।এক্ষেত্রে সরকার রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা রাজউকের মাধ্যমে বাড়ী বা হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের এর নক্সা অনুমোদনের সাথে বাড়তি শর্ত হিসেবে সংশ্লিষ্ট ছাদে বাগান নির্মানের শর্ত জুড়ে দিতে পারে। এতে সামগ্রিক ভাবে শাক-সবজি ও ফলমুলের উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি হবে একই সাথে পরিবেশ উন্নয়নেও যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

১৩. তথ্য অধিকার:
প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ায় কৃষি বিষয়ক রির্পোটিং ও প্রতিবেদন প্রচারের প্রয়োজনে কৃষি বিভাগের সংশ্লিষ্ট ইনষ্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠানের তথ্য উপাত্তগুলো প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। যাতে কৃষি সেক্টরের সঠিক তথ্য উপাত্ত কৃষকদের দোর-গোড়ায় সহজে পৌছে দেয়া সম্ভব হয়। কারন প্রচারে প্রসার।

সর্বশেষ - গবেষনা

আপনার জন্য নির্বাচিত

জীবন সাথী

জলাতঙ্ক নির্মূলে প্রয়োজন সব প্রতিবন্ধকতা নিরসন

গবাদি পশুর রোগ এফএমডি ও এলএসডি নির্মূলের লক্ষ্যে টিকাদান কার্যক্রম জোরদার করতে হবে – প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

ছাগলের বাচ্চার খাদ্য ব্যবস্থা জন্ম থেকে মায়ের দুধ ছাড়া পর্যন্ত

কর্ন্ট্রাক্ট ফার্মিং হলে কৃষকের স্বাধীন সত্ত্বা থাকবেনা : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে “জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫” উদ্‌যাপনের উদ্যোগ

খামার শুরুটা সহজ টিকিয়ে রাখা বড়ই কষ্ট!

গরু মোটাতাজাকরণ বা হৃষ্টপুষ্টকরণ পদ্ধতি শিখুন

ডেইরি উন্নয়ন বোর্ড শেখ হাসিনা সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপ – মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

এ বছর ঈদুল আজহাতে যাতায়াত, কোরবানি, কোরবানির মাংসসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্য যেকোন বছরের তুলনায় সার্বিকভাবে ভালো ও স্বস্তিদায়ক ছিল